Search Recipes
Rosogolla / রসগোল্লা
রসগোল্লা
1.দুধের ছানা
উপকরন:
টাকটা দুধ ১ লিটার, সিরকা ৪ টেবিল চামচ।
প্রস্তুত প্রনালি:
১। সিরকার সঙ্গে সমান পরিমাণ পানি মিশান।
২। দুধ চুলায় দিন। ফুটে উঠা মাত্রই সিরকা দিয়ে উনুন থেকে নামিয়ে রাখুন।
৩। দুধের ছানা ও পানি আলাদা হলে সঙ্গে সঙ্গে দুধ একটি কাপড় বা ছাকনিতে ঢেলে খোলা বাতাসে ৬-৭ ঘন্টা রাখুন। রসগোল্লার ছানা সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানিতে দিয়ে ঠান্ডা করে পানি ঝরাবেন।
৪। ছানার পানি ঝরে গেলে ছানা ঠান্ডায় বা রেফ্রিজারেটরে রাখুন।
৫। টাটকা ছানা খেতে সুস্বাদু। ছানা দিয়ে সন্দেশ, রসগোল্লা, চম চম ইত্যাদি মিষ্টি তৈরি করা যায়। এক লিটার দুধ থেকে আধা কাপ ছানা পাওয়া যায়। ছানা দিয়ে পনিরও তৈরি করা যায়। এই পনির আমরা রান্নায় ব্যবহার করতে পারি।
Rosogolla
উপকরন:
চিনি ১ কাপ, চিনি ১ চা চামচ, দুধ ১ লিটার, এলাচ, গুঁড়া ১/৪ চা চামচ, ময়দা/সুজি ১ চা চামচ, গোলাপজল ১ চা চামচ।
প্রস্তুত প্রনালি
১। দুধের ছানা করে ছাকনিতে বাতাসের মধ্যে ৬-৭ ঘন্টা ছড়িয়ে রাখুন।
২। এক কাপ চিনির সাথে ৩ কাপ পানি দিয়ে চুলায় দিয়ে ময়লা তুলে ফেলুন। চুলার আঁচ কমিয়ে রাখুন।
৩। ছানা হাতের তালু দিয়ে মথে নিন। ময়দা বা সুজি ১ চা চামচ চিনি ও এলাচগুঁড়া দিয়ে ছানা মথতে হবে। ছানা ১৬-২০ ভাগ করে গোল করে রাখুন।
৪। সব ছানার গুলি একবারে উনুনের উপরে সিরায় ছাড়। আঁচ বাড়িয়ে দিন। কিছুক্ষণ পরে রসগোল্লা সিরার উপর ভেসে উঠবে। বড় চামচ বা হাতা দিয়ে রসগোল্লা সিরায় ডুবিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দিবেন।
৫। ২০-২৫ মিনিট পরে বাটিতে পানি নিয়ে একটি রসগোল্লা ছাড়। পানিতে রসগোল্লা ডুবে গেলে এবং আকার ঠিক থাকলে চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন।
৬। সিরাসহ রসগোল্লা একটি বড় গামলায় ঢালুন। ১ চা চামচ গোলাপ জল দিন। ৭-৮ ঘন্টা পরে রসগোল্লা পরিবেশন করুন।
Source: bangladeshinfo
1.দুধের ছানা
উপকরন:
টাকটা দুধ ১ লিটার, সিরকা ৪ টেবিল চামচ।
প্রস্তুত প্রনালি:
১। সিরকার সঙ্গে সমান পরিমাণ পানি মিশান।
২। দুধ চুলায় দিন। ফুটে উঠা মাত্রই সিরকা দিয়ে উনুন থেকে নামিয়ে রাখুন।
৩। দুধের ছানা ও পানি আলাদা হলে সঙ্গে সঙ্গে দুধ একটি কাপড় বা ছাকনিতে ঢেলে খোলা বাতাসে ৬-৭ ঘন্টা রাখুন। রসগোল্লার ছানা সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানিতে দিয়ে ঠান্ডা করে পানি ঝরাবেন।
৪। ছানার পানি ঝরে গেলে ছানা ঠান্ডায় বা রেফ্রিজারেটরে রাখুন।
৫। টাটকা ছানা খেতে সুস্বাদু। ছানা দিয়ে সন্দেশ, রসগোল্লা, চম চম ইত্যাদি মিষ্টি তৈরি করা যায়। এক লিটার দুধ থেকে আধা কাপ ছানা পাওয়া যায়। ছানা দিয়ে পনিরও তৈরি করা যায়। এই পনির আমরা রান্নায় ব্যবহার করতে পারি।
Rosogolla
উপকরন:
চিনি ১ কাপ, চিনি ১ চা চামচ, দুধ ১ লিটার, এলাচ, গুঁড়া ১/৪ চা চামচ, ময়দা/সুজি ১ চা চামচ, গোলাপজল ১ চা চামচ।
প্রস্তুত প্রনালি
১। দুধের ছানা করে ছাকনিতে বাতাসের মধ্যে ৬-৭ ঘন্টা ছড়িয়ে রাখুন।
২। এক কাপ চিনির সাথে ৩ কাপ পানি দিয়ে চুলায় দিয়ে ময়লা তুলে ফেলুন। চুলার আঁচ কমিয়ে রাখুন।
৩। ছানা হাতের তালু দিয়ে মথে নিন। ময়দা বা সুজি ১ চা চামচ চিনি ও এলাচগুঁড়া দিয়ে ছানা মথতে হবে। ছানা ১৬-২০ ভাগ করে গোল করে রাখুন।
৪। সব ছানার গুলি একবারে উনুনের উপরে সিরায় ছাড়। আঁচ বাড়িয়ে দিন। কিছুক্ষণ পরে রসগোল্লা সিরার উপর ভেসে উঠবে। বড় চামচ বা হাতা দিয়ে রসগোল্লা সিরায় ডুবিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দিবেন।
৫। ২০-২৫ মিনিট পরে বাটিতে পানি নিয়ে একটি রসগোল্লা ছাড়। পানিতে রসগোল্লা ডুবে গেলে এবং আকার ঠিক থাকলে চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন।
৬। সিরাসহ রসগোল্লা একটি বড় গামলায় ঢালুন। ১ চা চামচ গোলাপ জল দিন। ৭-৮ ঘন্টা পরে রসগোল্লা পরিবেশন করুন।
Source: bangladeshinfo
Kachhi Biriani / Mutton Biriani
Download bangla font and install If u couldn't see bangla
উপকরণ : খাসির মাংস ২ কেজি, পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, ঘি ২৫০ গ্রাম, আলু আধা কেজি, পেঁয়াজের বেরেস্তা এক কাপ, দারুচিনি ৮-১০ টুকরো, এলাচ ১০-১২টি, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ, গরম মসলা গুঁড়া (দারুচিনি, এলাচ, জয়ফল, জয়ত্রি, শাহজিরা ও গোলমরিচ) ১ টেবিল চামচ, জিরা আধা চা চামচ, দই দেড় কাপ, দুধ ২ কাপ‚ আলুবোখারা ১৪-১৫টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রনালী : মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। পিতলের হাঁড়িতে মাংসের সাথে আদা রসুন বাটা, লবণ, চিনি, টকদই, দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ দিয়ে মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। এবার গরম মসলার গুঁড়া, অর্ধেক ঘি ও জাফরান দিয়ে ভালোভাবে মাংস মেখে ১০ মিনিট রাখুন। এবার দুই কাপ দুধ মাংসের উপর ঢেলে দিন। আলু লবণ মাখিয়ে তেলে ভেজে মাংসের উপর দিন. চাল ধুয়ে আধা সেদ্ধ করে মাংসের উপর দিন। বাকি অর্ধেক ঘি, পেঁয়াজের বেরেস্তা, কিশমিশ, আলুবোখারা, বাদাম, গোলাপ জল ছড়িয়ে দিয়ে অল্প আঁচে এক ঘন্টার মতো চুলোয় রাখুন।
চুলোয় উঠানোর আগে আটা গুলিয়ে হাঁড়ির মুখ বন্ধ করে দিন। এক ঘন্টা পর আঁচ আরো কমিয়ে দমে রাখুন। খড়ির চুলোয় রান্না করতে পারলে ভালো। সে ক্ষেত্রে এক ঘন্টা পর হাঁড়ির নিচে এবং উপরে জলন্ত কয়লা দিয়ে দমে বসান। গ্যাসের চুলোর ক্ষেত্রে তাওয়ার উপর হাঁড়ি বসিয়ে অল্প আঁচে দমে রাখুন।
Subscribe to:
Posts (Atom)