অ্যালার্জি প্রতিরোধে ডায়েটের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। খাবারে প্রোটিনজাতীয় উপাদান থেকে সাধারণত অ্যালার্জি দেখা যায়। কখনও খাবার পর সংগে সংগে আবার কখনও কিছুক্ষণ পরে অ্যালার্জির রি-অ্যাকশন শুরু হয়। অ্যালার্জি নানা ধরনের হতে পারে তবে সাধারণভাবে র্যাশ, ইচিং এর মতো সমস্যা দেখা যায়। ডায়েটে সামান্য অদলবদল করে সাধারণ অ্যালার্জি প্রতিরোধ করা সম্ভব।
প্রাথমিক প্রস্তুতি:
কোন ধরনের খাবার থেকে আপনার অ্যালার্জিক রি-অ্যাকশন হচ্ছে , প্রথমে সেটা চিহ্নিত করুন। ধীরে ধীরে সেই খাবারগুলো কম খেতে শুরু করুন। যে ধরনের খাবার থেকেই অ্যালার্জি হোক না কেন, যতটা সম্ভব অরগানিক এবং আনপ্রসেসড খাবার খাওয়ার চেস্টা করুন।
কী কী ধরনের খাবার এড়িয়ে চলবেন:
১। ডিম : বিশেষ করে ডিমের সাদা অংশ থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ডিমের সাদা অংশ বাদ দিয়ে হলুদ অংশ খেতে পারেন। ডিম দিয়ে তৈরি অন্যান্য খাবার যেমন কেক,আইসক্রীম, পাস্তা, পুডিং, কাস্টার্ড, ক্রীমের যেকোনো ফিলিং এড়িয়ে চলুন। এইসব খাবার ডিম ছাড়া বানানোর চেস্টা করুন।
২। সয়াবিন : অনেক সময় সয়ামিল্ক থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। সয়া দিয়ে তৈরি অন্যান্য খাবার যেমন টোফু, মিসো স্যুপ, সয়া সস, সয়াবিন তেল দিয়ে রান্না করা সবজি, সয়া বার্গার, বিস্কুট বা সয়া ফ্লাওয়ার দিয়ে তৈরি ব্রেড , চকলেটও এড়িয়ে চলা ভাল। সয়া দিয়ে যেহেতু নানা ধরনের খাবার তৈরি হয়, তাই প্যাকেজড ফুড কেনার আগে ভাল করে লেবেল চেক করে নিন।
৩। চিনাবাদাম : পিনাট ওয়েল দিয়ে তৈরি ক্যান্ডি, চকলেট, কেক, পেস্ট্রি, বিস্কুটও না খাওয়াই ভল। থাই, ইন্দোনেশিয়া ও এশিয়ান ফুডে সাধারণত পিনাট বাটার ও নানা ধরনের বাদাম ব্যবহার করা হয়। এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলুন। চিনাবাদামে অ্যালার্জি থাকলেও অন্যান্য ধরনের বাদাম যেমন কাজুবাদাম, হ্যাজলনাট, আমন্ড, আখরোট খেতে পারেন। এগুলো চিনাবাদাম থেকে আলাদা ধরনের প্লান্ট ফ্যামিলি থেকে তৈরি হয়।
কী কী খাবার খেতে পারবেন:
১। ভিটামিন সি জাতীয় ফল: অ্যালার্জি প্রতিরোধ করার জন্য ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল ও সবজি খাওয়া জরুরি। ভিটামিন সি ধীরে ধীরে শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা গড়ে তোলে ও অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে। আপেল, আংগুর, পেয়ারা, ফলের রস খেতে পারেন। স্ট্রবেরিও খেতে পারেন।
২। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ সবজি: অলিভ, বেল পেপার, কিউয়ি, ব্রকোলি, পার্সেলের মত সবজি নিয়মিত সম্ভব না হলেও মাঝে মাঝে এই ধরনের সবজি রান্না করুন। এতে মুখের স্বাদও বদল হবে , স্বাস্হ্যও ভাল থাকবে।
Source: Magazine Sanonda
প্রাথমিক প্রস্তুতি:
কোন ধরনের খাবার থেকে আপনার অ্যালার্জিক রি-অ্যাকশন হচ্ছে , প্রথমে সেটা চিহ্নিত করুন। ধীরে ধীরে সেই খাবারগুলো কম খেতে শুরু করুন। যে ধরনের খাবার থেকেই অ্যালার্জি হোক না কেন, যতটা সম্ভব অরগানিক এবং আনপ্রসেসড খাবার খাওয়ার চেস্টা করুন।
কী কী ধরনের খাবার এড়িয়ে চলবেন:
১। ডিম : বিশেষ করে ডিমের সাদা অংশ থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ডিমের সাদা অংশ বাদ দিয়ে হলুদ অংশ খেতে পারেন। ডিম দিয়ে তৈরি অন্যান্য খাবার যেমন কেক,আইসক্রীম, পাস্তা, পুডিং, কাস্টার্ড, ক্রীমের যেকোনো ফিলিং এড়িয়ে চলুন। এইসব খাবার ডিম ছাড়া বানানোর চেস্টা করুন।
২। সয়াবিন : অনেক সময় সয়ামিল্ক থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। সয়া দিয়ে তৈরি অন্যান্য খাবার যেমন টোফু, মিসো স্যুপ, সয়া সস, সয়াবিন তেল দিয়ে রান্না করা সবজি, সয়া বার্গার, বিস্কুট বা সয়া ফ্লাওয়ার দিয়ে তৈরি ব্রেড , চকলেটও এড়িয়ে চলা ভাল। সয়া দিয়ে যেহেতু নানা ধরনের খাবার তৈরি হয়, তাই প্যাকেজড ফুড কেনার আগে ভাল করে লেবেল চেক করে নিন।
৩। চিনাবাদাম : পিনাট ওয়েল দিয়ে তৈরি ক্যান্ডি, চকলেট, কেক, পেস্ট্রি, বিস্কুটও না খাওয়াই ভল। থাই, ইন্দোনেশিয়া ও এশিয়ান ফুডে সাধারণত পিনাট বাটার ও নানা ধরনের বাদাম ব্যবহার করা হয়। এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলুন। চিনাবাদামে অ্যালার্জি থাকলেও অন্যান্য ধরনের বাদাম যেমন কাজুবাদাম, হ্যাজলনাট, আমন্ড, আখরোট খেতে পারেন। এগুলো চিনাবাদাম থেকে আলাদা ধরনের প্লান্ট ফ্যামিলি থেকে তৈরি হয়।
কী কী খাবার খেতে পারবেন:
১। ভিটামিন সি জাতীয় ফল: অ্যালার্জি প্রতিরোধ করার জন্য ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল ও সবজি খাওয়া জরুরি। ভিটামিন সি ধীরে ধীরে শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা গড়ে তোলে ও অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে। আপেল, আংগুর, পেয়ারা, ফলের রস খেতে পারেন। স্ট্রবেরিও খেতে পারেন।
২। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ সবজি: অলিভ, বেল পেপার, কিউয়ি, ব্রকোলি, পার্সেলের মত সবজি নিয়মিত সম্ভব না হলেও মাঝে মাঝে এই ধরনের সবজি রান্না করুন। এতে মুখের স্বাদও বদল হবে , স্বাস্হ্যও ভাল থাকবে।
Source: Magazine Sanonda
No comments:
Post a Comment